১৯৯০ সাল থেকে বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রদুত বিএনপি সরকার কিভাবে কাজ শুরু করেছিলেন ? তা নিয়ে আমার একটি ডকুমেন্ট বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সাবেক মন্ত্রী ড. আব্দুল মঈন খান সাহেবের হাতে তুলে দেন তথ্য প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করে যাওয়া প্রধান সমন্বয়ক সফ্টওয়্যার ইন্জিনিয়ার রাজিব হাসান।।
যেসকল তথ্য বিগত ১৭ বছর অনলাইন থেকে ডিলিট করে দেয়া হয়েছিল ।এই রিচার্স থেকে দেশের ২০ কোটি মানুষ তথ্যপ্রযুক্তির উন্নয়নের সত্যিকারের অবদানের কথা জানতে পারবে– ইন শাল্লাহ ।
গুলশান ২ এর অবস্থিত পৈত্রিক বাড়িতে দীর্ঘ আড্ডায় , তথ্যপ্রযুক্তির উন্নয়নে বিএনপি সরকারের অবদান গুলো শুনতে পেরেছিলাম । শুরুর দিকে এই সকল প্রজেক্ট গুলো বাস্তবায়নে বেশ জটিল ছিল ।তবে বাংলাদেশের তথ্য প্রযুক্তিতে সকল কিছুই তাদের হাত ধরে শুরু হয়েছিল ।
তথ্যপ্রযুক্তির ভিশন ২০৫০ নিয়ে খুব শীঘ্রই কাজ শুরু করার ব্যাপারে ড. আব্দুল মঈন খানের সাথে বিশেষ আলোচনা করা হয়েছে ।
এছাড়া জুলাই বিপ্লবে তথ্য প্রযুক্তি সেক্টরের অনেক সেলিব্রিটি ফ্রিল্যান্সার, প্রোগ্রামার এবং টেক উদ্যোক্তাদের অগ্রনী ভুমিকা পালন করেছিল, তাদের একটি ডাটাবেইজ তৈরি করা হবে ।এবং দেশের সত্যিকারের মেধাবী সফল আইটি সেক্টরের তরুনদের দিয়ে আগামীর তথ্যপ্রযুক্তির বাংলাদেশ গড়বেন বলে জানান তিনি ।
একান্ত আলাপ কালে তিনি তার লাইব্রেরীতে আন্তরিকতার সাথে বেশ আপ্যায়ন করিয়েছিলেন।
N০te: ড. আব্দুল মঈন খান সাহেব গুলশানে খুব সাধারন জীবন যাপর করেন । পিতার নামে একটি চ্যারিটি আছে, সেখানে তিনি রাজনীতির বাহিরের সময় টুকু দিয়ে থাকেন ।