গত আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাস সরকারের অপশক্তিরা আমার বিরুদ্ধে তৎপর অপপ্রচার চালিয়েছিল, আল্লাহর বিচারে তাহারা দেশ ছেড়ে বর্তমানে পালিয়ে আছে।
এখন আবার তাদের দোসর এবং অপজিশন শক্তি যারা কথায় কথায় মিথ্যে অপবাদ দিয়ে নিজেদেরকে পীর সাহেব ভাবার চেষ্টা করে তাদের কিছু ফেক আইডি এবং মিথ্যে মানুষ ও টাকার বিনিময়ে এজেন্ট হিসেবে কাজ করছে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচারে, প্রচারে অংশ নিয়েছে আমাদের বি টিম +++++
একে অপরের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছে । ২০১৯ সালের আমার কেমিক্যালে গাড়ি রংপুর পেপার মিল থেকে ঢাকা যাচ্ছিল, পথে গাড়ির কাগজ চেক করার জন্য পুলিশ গাড়ি থামিয়ে ছিল, পরে সেখানে কাস্টমস কর্মকর্তাকে তথ্য দেয় নন্দীগ্রাম আওয়ামী লীগের দোসর রানা, কাস্টমস কাগজপত্র ঘেঁটে দেখে আমাদের ভ্যাট ট্যাক্স সব ঠিক আছে, তাহার পর কাস্টমস, গাড়ি ছেড়ে দেয়। তাহার ইন্ধনে ব্যাপক হয়রানি করেছিল কিন্তু আমাদের একটা চুলও ছিড়তে পারে নাই।
সবকিছু লিগ্যাল কাগজপত্র থাকায় সেগুলো আবার ছেড়ে দিয়েছিল।
সেই ২০১৯ সালের কিছু ছবি মিথ্যা ফেক আইডি দিয়ে ছেড়ে বিষয় নিয়ে জনগণকে বিভ্রান্তি করছে।
এদের সঙ্গে যোগ হয়েছে যারা ২০১৮ সালের ৩০ শে ডিসেম্বরের পর হাত পা সুন্দর করে ধুয়ে ঘরে ঢুকে পড়েছিল, মাঠে একটি মামলাও খায়নি, যাদের অনুসারীরাও জোক সাজোসে ম্যানেজ করে চলেছে, তারাও আওয়ামী সরকারের পেরেশানি মামলা এবং সবকিছু থেকে নিজেকে সেভ জোনে রাখতে সক্ষম হয়েছিল। যারা শুধু নিজের চিন্তা করেছিল দলের চিন্তা করেনি ।
যারা গত ৬/৭ বছরে আওয়ামী ফ্যাসি সরকারের আমলে দলের পক্ষে কোন কাজ করেনি নিজের পিঠ বাঁচানোর জন্য সব জায়গায় আতাত করে চলেছে।
আমি চ্যালেঞ্জ করে বললাম। গত ৬/৭ বছরে একটি মিছিল, মিটিং এর কোন প্রোগ্রামের ভিডিও ফুটেজ কিংবা স্টিল ফুটেজ দেখানোর ক্ষমতা তাদের নাই।
কিন্তু ৫ তারিখের পর তারা বর্তমানে বাঘা নেতা ?
ওই অপশক্তি এবং এরা সকলে মিলে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানোর জন্য নিজে এবং টাকা খরচ করে এজেন্ট নিয়োগ করেছে। যাহার মধ্যে বিভিন্ন ফেক আইডি দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্তি করার চেষ্টা করছে । যাতে মোশারফকে সবার সামনে কালার করা যায় ?
প্রিয় ভাইয়েরা আল্লাহ যাকে চুল ধরে উপরে তোলার চেষ্টা করে, সারা দুনিয়ার মানুষ তার পা ধরে আটকানোর ক্ষমতা নাই। এইটা পৃথিবীর সবাই জানে।
সময় আসুক জনগণেই প্রমাণ করবে, যে কে মাঠে ছিল, আর কে জনগণকে বিপদ থেকে মুক্ত করার জন্য সব রকমের সহযোগিতা দিয়ে পাশে ছিল ?
আমি অগ্রিমকথা বললাম এরা সর্বশেষ দেখবে যে কোন কিছুতেই মোশাফকে আটকানো যাচ্ছে না, তারপর দেখবেন সবাই মিলে একজোট হবে যে মোশারফ বাদে অন্য কাউকে নমিনেশন দিক আমরা এটা চাই।
আমি ১৪-১৫ বছরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকার আমাদের নেতাকর্মীর নামে যত মামলা করেছে ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট, জজ কোর্ট ,হাইকোর্ট, তাদের পিসি ,বাড়িতে বাজার, সমস্ত কিছু আমি করেছি। তারপরও কিন্তু দলের প্রতি অবিচল আস্থা আমার আছে ।
আমিতো স্পষ্ট বলেছি মার্কা যার হাতে, আমরা আছি তার সাথে,
দলীয় সিদ্ধান্তই আমার সিদ্ধান্ত, ব্যক্তি এখানে বড় নয়। জিয়া পরিবার, বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান এবং ধানের শীর্ষেই হচ্ছে আমাদের আস্থা।