পনের বছর লাগাতার নির্যাতন, অপবাদ, দমন-পীড়নের পর তার নেতৃত্বে বিএনপি’র এখনকার সুবিশাল সমাবেশগুলো দেখে মনে হওয়ার কথাও না। যেভাবে মানুষের ঢল নামছে বিএনপি ও তার সংগঠনগুলোর সমাবেশে, উস্কানি সত্ত্বেও যেভাবে তারা শান্তি ও শৃঙ্খলা বজায় রাখছেন, যেভাবে বিএনপি তার ঐক্য ধরে রেখেছে-এগুলো বরং তারেক রহমানের নেতৃত্বগুণকেই প্রমাণিত করে।
বিএনপি’র/ছাত্রদলের যাদের সাথেই কথা হয়েছে তাদের প্রায় ৯৫ শতাংশ (মির্জা ফখরুল সহ) তারেক রহমানের নেতৃত্বগুণের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন আমার কাছে। কোনো কোনো জায়গায় শুনেছি, তিনি ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত নেতাদের সাথে ব্যক্তিগত যোগাযোগ রাখেন, দলকে তৃণমূল পর্যন্ত সংগঠিত রাখতে কাজ করেন। কর্মসূচির নতুনত্ব নিয়ে ভাবেন এবং শত প্রতিকূলতার মধ্যেও সাহস ও আশা বজায় রাখেন।
আমি বিশ্বাস করি, তারেক রহমান এখন বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতাদের একজন। এই বাস্তবতাকে অস্বীকার করে কোনো লাভ নেই। বরং এর কারণ অনুসন্ধান করতে পারলে নিজের দেশ আর নিজের অবস্থানকে ভালোভাবে বুঝতে পারবেন তারেকের প্রতিপক্ষ বা সমালোচকরা।
(আসিফ নজরুলের লেখা থেকে)