শহীদ জিয়া ও তাঁর পরিবারের প্রতি কেন এই মিথ্যাচার কেন মিথ্যা অপবাদ ?

সংগ্রাম ডেস্ক: শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়া ও তার পরিবারের উপর অবৈধ সরকারের আক্রোশ এত তীব্র কেন ? এই প্রশ্নটি প্রায়শই মনের মধ্যে উদয় হয় ।

উত্তর বোধহয় একটাই । শহীদ জিয়া এবং তাঁর পরিবারটি আধিপত্যবাদ ও তাদের এদেশীয় লেন্দুপ দর্জিদের জন্যে সত্যিকারের মাথা ব্যথার কারণ হয়ে পড়েছে । এই দেশটিকে সিকিম বানানোর পথে শহীদ জিয়ার স্মৃতি ও রেখে যাওয়া পরিবারটিই প্রধান বাঁধা ।
নতুন করে শেখ মুজিব হত্যার সাথে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে জড়িয়ে আওয়ামীলীগের মন্ত্রী এমপি সহ সরকারের সর্বোচ্চ ব্যক্তির বক্তব্য জাতিকে বিস্মিত করে তুলেছে।
আজ থেকে ৩৯ বছর আগে মাত্র ৪৫ বছর বয়সে এই দুনিয়া থেকে বিদায় নেন। কিন্তু জীবনের এই সময়টুকুতে যে কীর্তি রেখে গেছেন তা সত্যি বিস্ময়কর ।

তাঁর জীবন ও কর্ম একটু অধ্যয়ন করলেই সরকারের গায়ের জ্বালা উপলব্ধি করতে সহজ হবে ।

ইতিহাসের বাকে যেখানেই অন্যদের ব্যর্থতা ফুটে উঠে – সেখানেই তাঁর সফলতা জ্বল জ্বল করে ওঠে । স্বাধীনতার ঘোষণা থেকে শুরু করে নভেম্বরের সিপাহী জনতার বিপ্লব – সব জায়গাতেই এই ফ্যানোমেনাটি স্পষ্ট হয়ে পড়ে।
এদেশে রাজনীতি মানেই ছিল রাজধানীতে বসে বাঘ ভাল্লুক মারার গলাবাজি বা চাপা বাজি । এই চাপাবাজদের জব্দ করতেই তিনি বলেছিলেন , I will make the politics difficult for the politicians . তিনি করেছিলেনও তাই । একজন লোক জোরে হাঁটছেন , পাশে সবাই দৌড়াচ্ছেন । বিভিন্ন আর্কাইভে শহীদ জিয়ার যতগুলো ভিডিও দেখা যায় প্রায় সব জায়গাতেই এই দৃশ্যটি চোখে পড়ে । জিয়া অলস বসে কবিতা আবৃত্তি করছেন কিংবা বসে বসে সিগারেটে সুখ টান দিচ্ছেন- এমন ছবি কোথাও দেখা যায় না । জিয়া মানেই গতি , জিয়া মানেই সামনে এগিয়ে যাওয়া । তার ছবি সে কথাই বলে ।

যে সামরিক শাসন নিয়ে তাকে দোষারূপ করা হয় – তা জারি করেছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা খোন্দকার মোশতাক আহমেদ । তিনি বরং দেড় বছরের মাথায় সেই সামরিক শাসন তুলে দিয়ে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন । আজীবন গণতন্ত্রের জন্যে সংগ্রাম করা এক নেতার হাত দিয়ে গণতন্ত্রের কবর রচিত হয় । অন্যদিকে এক জেনারেলের হাত দিয়ে সেই গণতন্ত্র মুক্তি পায় । এটাও রাষ্ট্র বিজ্ঞানীদের কাছে এক চরম বিষ্ময়ের ব্যাপার !

হেনরি কিসিন্জার এই দেশটিকে ৭৪ সালে তলাবিহীন ঝুড়ি বলে ঠাট্টা করেছিলেন । শহীদ জিয়া সেই তলাবিহীন ঝুড়িকে কয়েক বছরের মধ্যেই খাদ্যে স্বয়ং সম্পূর্ণ করে তুলেছিলেন । ৭৫ এর পর এক বছরের মধ্যেই খাদ্যের দাম অর্ধেকে নামিয়ে এনেছিলেন । যে রেমিট্যান্স আমাদের অর্থনীতির চাকা সচল করছে তার শুরুটাও তিনিই করে দিয়ে গেছেন ।
আজকে প্রতিটা ক্ষেত্রে যে সফলতা তার প্রায় প্রতিটির গোড়াপত্তন তিনি করে গেছেন । এমনকি বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি তাঁর হাত দিয়েই শুরু হয় । আজকের ক্রিকেটের বর্তমান অবস্থানে নিয়ে আসার পেছনে এই প্রতিষ্ঠানের অবদান অনস্বীকার্য ।
তিনি খাল কাটা কর্মসূচী শুরু করেন । নদী খনন ও খাল কাটার মধ্যেই জাতির অস্তিত্ব নির্ভর করছে – সেই ম্যাসেজটিও তিনি রেখে গেছেন ।
তিনি SAARC এর স্বপ্নদ্রষ্টা । ইরাক – ইরান যুদ্ধ বন্ধের মধ্যস্ততাকারী। তাঁর সময়েই বাংলাদেশ নিরাপত্তা পরিষদে অস্থায়ী সদস্য পদ হিসেবে অন্তর্ভূক্ত হয় জাপানকে টপকিয়ে । ইন্দো – চিন সামরিক কনফ্লিক্টে মালয়শিয়া বাংলাদেশের যুক্ত ইশতেহার প্রকাশ করা হয় । যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, এবং চীন সফর করেন এবং চীন থেকে সেই সময়ে ৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সহায়তা পান । তিনি যখন ভারতে সফরে যান তখন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী তাকে রিসিভ করেন । এসব ক্ষেত্রে তাঁর স্মার্টনেস বিশ্ব পরিসরে বিশেষ সম্মান নিয়ে আসে ।
ফিলিপাইন সফরের সময় তাঁর ছবি দিয়ে ধাতব মুদ্রা ছাপানো হয় । এই ধরণের কোনো সম্মান এদেশের অন্য কোনো সরকার প্রধান বা রাষ্ট্রপ্রধানের কপালে জুটেছে কি না জানা নেই । যাদেরকে বিশ্ব নেতা বা নেত্রী বলে কান গরম করে ফেলা হয় তাদের এরকম ছবি খুব একটা দেখা যায় না । আমার এক বন্ধু শহীদ জিয়ার এমন একটি দুর্লভ ছবি পাঠিয়েছে । পাঠকদের সাথে সেটি শেয়ার করছি ।

তিনি স্বল্প সময়ে প্রশিক্ষিত এবং প্রফেশনাল সামরিক বাহিনী গড়ে তুলেন। বামপন্থীদের চরম হঠকারী কার্যকলাপের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর শৃঙ্খলা তিনিই ফিরিয়ে আনেন । তাঁর এই কন্ট্রিবিউশন সেনাবাহিনী কোনোদিন ভুলতে পারবে না ।

একটি শেষ কথা । একজন মানুষ দশটি ভালো কাজ করলে একটি ভুল করতেই পারে । কারণ তিনি দোষে গুণে মানুষ ছিলেন , ফেরেশতা ছিলেন না । তবে শাসক শ্রেণীকে সমালোচনা করার এই সুযোগটি এই দেশের মানুষকে তিনিই করে দিয়ে গেছেন । এটা কোনো চাটুকারী দাবী নয় – সাপোর্টিং ডকুমেন্ট মজুদ আছে ।
বিরোধী দল হিসাবে আওয়ামী লীগকে পুনর্জীবন- সেটাও শহীদ জিয়াই করে দিয়ে গেছেন । তাদের নেত্রীকে দেশে ফিরিয়ে এনেছেন । এর পুরস্কার হিসাবে অবশ্য কয়েক দিন পরেই তাকে এই দুনিয়া ছেড়ে চলে যেতে হয়েছে!
দেশের মানুষ তাদের শ্রেষ্ঠ সন্তানটির এই আত্ম ত্যাগকে শাহাদত হিসাবে গণ্য করে । পরম করুণাময় যেন দেশের মানুষের মনের এই আকুতিটিকে গ্রহন করেন , তাকে শহীদ হিসাবে কবুল করেন । আমিন ।

এই দেশের স্বাধীনতা যিনি ঘোষণা দিলেন যিনি যুদ্ধ করলেন একইসঙ্গে যিনি রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বে আসার পরে ক্রীড়াঙ্গনকে উদ্দীপ্ত করলেন, দেশকে জাগিয়ে তুললেন- তাঁর সম্পর্কে আজকে যেগুলো একেবারেই সত্য নয়, মিথ্যা সমস্ত কথা বলে তাকে খাটো করার চেষ্টা করা হচ্ছে।’

‘আসলে আওয়ামী লীগের যে কেমেস্ট্রি এই কেমেস্ট্রিটা হচ্ছে দলীয়করণের কেমেস্ট্রি। ওখানে নিরপেক্ষতা অথবা দলের বাইরে যোগ্যতাকে প্রাধান্য দিয়ে কাজ করা- এটা তাদের মধ্যে নেই। আজকে গোটা রাষ্ট্রকে দলীয়করণ করে ফেলেছে তারা। এটা তাদের আদর্শগত, নীতিগত বলবো। কারণ ১৯৭৫ সালে তারা একদলীয় শাসন বাকশাল প্রতিষ্ঠা করেছিলো। বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণ তো সেগুলো ভুলে যাইনি। আজকে যদিও সব কিছু ভুলে যাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। এতো সহজে সত্যকে তো ঢেকে দেয়া যায় না।’
বেগম খালেদা জিয়াকে, জিয়া পরিবার ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপিকে ধ্বংস এবং রাজনীতি ও নির্বাচন থেকে দূরে রাখার জন্য সুপরিকল্পিত ভাবে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে ২০০৭ সালের এক এগারোর সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় থেকে। সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার দেশে-বিদেশে জিয়া পরিবার ও বিএনপির ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির তৎকালীন সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমানকে টার্গেট করে এগোতে থাকেন। দুর্নীতি ও বিদেশে অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন কল্পকাহিনী তৈরির মাধ্যমে বেগম জিয়া ও তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করে শারীরিক ও মানসিক ভাবে নির্যাতন এবং চরিত্র হনন করেন সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। তার ধারাবাহিকতায় বর্তমান ভোটারবিহীন মিডনাইট অবৈধ সরকার ও তার দোসরা জিয়া পরিবার ও বিএনপিকে জনগনের কাছে হেয়প্রতিপন্ন ও ধ্বংস করার জন্য বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রীতিমত যুদ্ধ ঘোষনা করেন। বর্তমান মিডনাইট অবৈধ সরকার বেগম জিয়া ও তারেক রহমান’র বিরুদ্ধে অর্থ পাচার, অর্থ আত্মসাৎ ও দুর্নীতির নামে এক পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে তাদের চরিত্র হননের চেষ্টা করছে। এসবের সাথে সরকারের সর্বোচ্চ ব্যক্তি থেকে শুরু করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসন যন্ত্র, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মি এবং বর্তমান দালাল মিডিয়ার কিছু অসৎ লোকজন জড়িত। ২০০৭ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত প্রায় ১১ বছর অনেক চেষ্টা তদবির করেও বর্তমান অবৈধ সরকার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগও প্রমান করতে পারেনি। তারপরও অবৈধ সরকার, আওয়ামী লীগ ও দালাল মিডিয়ার অসৎ লোকজনের বেগম জিয়া ও তারেক জিয়ার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার থামেনি।

শেখ মুজিব স্বাধীনতার ঘোষনা দেননি, আওয়ামী ইতিহাসবিদদের বানোয়াট কাহিনী
গবেষক শ্রীনাথ রাঘবন তার গবেষনা প্রতিবেদনে বলেছেন শেখ মুজিবুর রহমান এবং আওয়ামী লীগ ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা চাননি। তারা চেয়েছিলেন পশ্চিম পাকিস্তানের সঙ্গে একটি শিথিল কনফেডারেশন গঠনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর। তারা আশা করেছিলেন, এর মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বায়ত্তশাসন আদায় করা সম্ভব হবে। সাবেক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অবঃ) এম এ মতিননের “আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের ধারাবাহিকতা এবং প্রাসঙ্গিক কিছু কথা” বইটা পড়ে।বইটা পড়ে আমার মনে হলো শেখ মুজিব কোনো ভাবেই বাংলাদেশ নামক আলাদা ভুখন্ড চাননি, তিনি চেয়ে ছিলেন অল পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে ৷৭০’এর নির্বাচনের সময় মাওলানা ভাষানি বলেছিলেন “ভোটের বাক্সে লাথি মারো বাংলাদেশ স্বাধীন করো” এই স্লোগান তুলে ভাসানীর ন্যাপ নির্বাচন বয়কট করে ৷মুজিবের আওয়ামীলীগ ৭০’ এর নির্বাচনে অংশ নেয় ৷ নির্বাচনের পর পাকিস্তানিরা যখন ক্ষমতা হস্তান্তরে অস্বীকৃতি জানায় তখন ভাসানী সহ অনেকেই শেখ মুজিবকে স্বাধীনতা ঘোষণা করতে বলেন, বিশেষ করে ৭ মার্চ পর বিভিন্ন মহল থেকে শেখ মুজিবকে চাপ দেয়া হয় স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়ার জন্য, কিন্তু মুজিব তা করেননি ৷ বরং ৭ মার্চ ভাষনের পরে জয় বাংলা স্লোগানের সাথে পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগানটাও দেয়া হয় ৷

মার্চের ২৫ তারিখ কালো রাত্রির আগ পর্যন্ত শেখ মুজিব সমযোতার চেষ্টা চালিয়ে যান, দফায় দফায় বৈঠকে বসেন ইয়াহিয়া খানের সাথে ৷ কিন্ত সব প্রচেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে চলে আসে ২৫ মার্চ কালো রাত ৷ কিন্তু শেখ মুজিব তখনো স্বাধীনতার ঘোষনা দেননি ৷ সেদিন মুজিবের ধানমন্ডির ৩২ নাম্বার বাসায় দেশী বিদেশী দুই আড়াইশ সাংবাদিক উপস্থিত হয়েছিলেন শেখ মুজিব ইচ্ছে করলেই স্বাধীনতা ঘোষনা দিতে পারতেন ৷ কিন্তু এক অজানা কারনে শেখ মুজিব তা করেননি, একটা ঘোষনা পত্রও দিয়ে যাননি ৷ বরং তিনি সাদা পাজামা পাঞ্জাবি ও মুজিব কোর্ট পরে পাকিস্তানি সেনাদের সাথে বিমানে চড়ে পাকিস্তান চলে গিয়েছিলেন ৷শেখ মুজিব তখনো ১ টি ফোনকলের অপেক্ষায় ছিলেন।

এবং ডঃ কামাল হোসেন কে বার বার জিজ্ঞেস করছিলেন কোন ফোন এসেছে কিনা।প্রতিবারই ডঃ কামালের উত্তর ছিলো না সূচক।ফোনটি আসার কথা ছিলো পাকিস্তান সেনাবাহিনীর লেঃ জেনাঃ পীরজাদার কাছ থেকে।কারন ইয়াহিয়া বলেছিলো তার ভাষন প্রচারের আগে পীরজাদার সাথে শেখ মুজিবের ১টি ছোট বৈঠক হবে।সেই ফোনকল আর আসেনি কোনদিন।শেখ মুজিবও বুঝতে পারেন সব আশা শেষ। ইয়াহিয়া ধোঁকা দিয়েছে।যাই হোক তিনি পাকিস্তান চলে গেলেও মুক্তিযুদ্ধ থেমে থাকেনি, মেজর জিয়ার ঘোষনায় সারা দেশে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়ে যায় ৷ মুক্তিযুদ্ধের পর শেখ মুজিব যখন দেশে এসেছিলেন তখন বিমান থেকে নামার সময় যে লোকটাকে প্রথম পেয়ে ছিলেন তার কাধে হাত রেখে বলেছিলেন “দেশটাকে তো ভারতের কাছে বিক্রি করে দিলি”৷২৬ মার্চ স্বাধীণতা ঘোষণা থেকে শুরু করে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত ‘অস্থায়ী সর্বাধিনায়ক’ এবং ১০ এপ্রিল পর্যন্ত ‘অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ও রাষ্ট্রনায়ক’ ছিলেন। এটি এবং তাকে ‘স্বাধীনতার ঘোষক’ বলে না মেনে নিলে মুক্তিযুদ্ধই অবৈধ হয়ে যাবে।২৬ মার্চ জিয়াউর রহমানই স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। তিনিই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি। মুজিবনগর সরকার গঠিত হয়েছিল এপ্রিলে।

আরো পড়ুন