সংগ্রাম ডেস্ক: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজে’লায় দুই ট্রেনের সং’ঘর্ষে আ’হত এক শি’শু একেবারেই একা হয়ে পড়েছে। তার আশপাশে কাউকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। শি’শুটি কথা বলতে না পারায় তার নামও জানা যায়নি।সে দু’র্ঘটনায় আক্রান্ত উদয়ন এক্সপ্রেসে ছিল। মেয়ে শি’শুটির মা-বাবা বা কোনো অ’ভিভাবকের সন্ধান পাওয়া যায়নি। বর্তমানে সে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জে’লা সদর হাস*পাতালে চিকিৎসাধীন আছে।
মেয়েটির ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে তার স্বজনদের খুঁজে পেতে সাহায্য করার আবেদন জানিয়েছেন অনেকেই।
তার স্বজনদের কোনো সন্ধান পেলে রেলওয়ে পু’লিশের সঙ্গে কিংবা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জে’লা সদর হাস*পাতালে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা স্টেশনে মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) ভোররাতে সিলেট থেকে চট্টগ্রামগামী উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেন এবং চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী তূর্ণা এক্সপ্রেস ট্রেনের সং’ঘর্ষে অন্তত ১৬ জন নি’হতের খবর পাওয়া গেছে। আ’হত হয়েছেন শতাধিক যাত্রী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজে’লায় দুই ট্রেনের সং’ঘর্ষে নি’হতের সংখ্যা বেড়ে ১৬ জনে দাঁড়িয়েছে। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) ভোররাত পৌনে ৩টার দিকে কসবা উপজে’লার ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের মন্দবাগ রেলওয়ে স্টেশনে এ দুর্ঘ’টনা ঘটে। এ ঘটনায় শতাধিক যাত্রী আ’হত হয়েছেন।
কসবার ট্রেন দুর্ঘ’টনায় নি’হতের সংখ্যা বেড়ে ১৬: নি’হতদের মধ্যে পাঁচজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন- হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজে’লার ম’দনমোরাাদ এলাকার আইয়ূব হোসেনের ছেলে আল-আমিন (৩৫), আনোয়ারপুর এলাকার মো. হাসানের ছেলে আলী মো. ইউসূফ (৩৫), চুনারুঘাট উপজে’লার পীরেরগাঁও এলাকার সুজন (২৪), চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজে’লার রাজাগাঁও এলাকার মজিবুর রহমান (৫০) ও তার স্ত্রী’ কুলসুমা (৪২)।